(এআই) আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি এর গুরুত্ব- আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে বলা হয় ভবিষ্যৎ। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স হলো বিজ্ঞানের এমন একটি আবিষ্কার যার মাধ্যমে মানুষের নিজস্ব বুদ্ধিমত্তা ও চিন্তাশক্তিকে কাজে লাগিয়ে কম্পিউটার দ্বারা অনুপ্রাণিত করার চেষ্টা করা হয়ে থাকে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) এখন হয়ে উঠেছে একটি একাডেমিক শিক্ষার ক্ষেত্র, যেখানে পড়ানো হয় কীভাবে কম্পিউটার এবং সফটওয়্যার তৈরি করতে হয় যা বুদ্ধিমত্তা প্রদর্শন করবে। কম্পিউটারকে মিমিকস কগনেটিক এককে আনা হয়, যাতে করে কম্পিউটার মানুষের মতো ভাবতে পারে। যেমন, শিক্ষা গ্রহণ এবং সমস্যার সমাধান।
(এআই) আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি এর গুরুত্ব
আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স এর লক্ষ্য :
আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স এর মূল লক্ষ্য হচ্ছে মেশিনকে মানুষের মতো করে চিন্তাশক্তি প্রদানের মাধ্যমে যেকোনো কাজের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা কেননা মানুষ একটি কাজ করতে যতটুকু সময়য়ের দরকার হয় মেশিনের তার থেকেও অনেক কম সময় এবং দ্রুততার সাথে ও নির্ভুল ভাবে কাজটি করতে পারে।
কিন্তু মেশিনের মেশিনের নিজস্ব কোনো চিন্তাশক্তি বা বুদ্ধি নেই এটি মানুষের দেয়া ইনপুট অনুযায়ী কাজ করে। কিন্তু কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা অনুযায়ী আপনি যখন মেশিনকে কোনো ইনপুট দিবেন তখন সেটি আপনাকে তার মধ্যে নিজস্ব যে তথ্যভান্ডার রয়েছে সেটি যাচাই বাছাই করে আপনাকে একটি ফলাফল প্রদান করবে। এইভাবে দিন দিন গবেষণার মাধ্যমে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আরো শক্তিশালী করে গড়ে তুলার মাধ্যমে মানুষের কাজ আরো অনেক বেশি সহজ করে দেয়াই হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার লক্ষ্য।

সম্ভাব্য সুবিধা এবং চ্যালেঞ্জসমূহ
সুবিধা: AI র মধ্যে অনেক দক্ষতা থাকে যার সাহায্যে তারা অনেক কম সময়ে অনেক জটিল কাজ করে ফেলতে পারে। এই মানুষের কাজকে সহজ করে দিয়েছে যার ফলে আজ কাল মানুষ সহজেই অনেক সময়সাপেক্ষ কাজ করতে পারছে।
চ্যালেঞ্জসমূহ : অনেক বেশি ক্ষমতা যখন পাওয়া যাই দায়িত্বও তখন বেড়ে যায়। AI নিয়ে উদ্বেগের একটি অন্যতম কারণ হচ্ছে AI আর কারণে অনেক তাদের চাকরি হারানোর শঙ্খা দেখা দিচ্ছে। যা মোকাবেলা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। তাছাড়া AI কারণে বিভিন্নভাবে মানুষের ছবি এডিট করে মানুষকে বিশেষ করে নারীদের সম্মানহানির চেষ্টা করছে। তাই AI আমাদের কিছু ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিচ্ছে।
বিনোদন জগতে AI: এটি ব্যবহার করে বিভিন্ন রকমের ডিজিটাল চরিত্র তৈরি করে সেটি দিয়ে বিভিন্ন ভাবে ভিডিও বা কনটেন্ট বানিয়ে মানুষকে আনন্দ দেয়া যায়।
শিক্ষাক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার: শিক্ষাক্ষেত্রে AI গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে শিক্ষার্থীরা এটি কাজে লাগিয়ে তাদের পড়ালেখা অনেক বেশি সহজ করতে পারবে। AI এর জন্য মেশিন লার্নিং এর ভূমিকা : মেশিন লার্নিং AI এর মূল চালিকাশক্তি এটি সিস্টেমকে উন্নত করতে সাহায্য করে।
আরো জানুন: একটি ওয়েবসাইট বানাতে মোট কত খরচ পড়তে পারে?